অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : কক্সবাজারের মহেশখালীর মাতারবাড়িতে নির্মাণাধীন কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। এ প্রকল্পের ফলে ২০২৪ সালের শুরুতে ১২শ’ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে। এরইমধ্যে দুটি জেটিসহ প্রকল্পের ৮৮ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।
২০১৭’র আগস্টে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের বিদ্যুৎ বিভাগের উদ্যোগে মাতারবাড়ি কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।
কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ও গভীর সমুদ্র বন্দরের মোট আয়তন ১ দশমিক ৬৮ একর। প্রকল্পের বর্ধিত ব্যয় ৫১ হাজার ৮৫৪ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। প্রতিদিন প্রায় সাড়ে ১০ হাজার মানুষ বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও সার্বিক অবকাঠামো নির্মাণের কাজ করে যাচ্ছেন।
শিগগির এই বিদ্যুৎকেন্দ্র বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
মাতারবাড়ি কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী (তড়িৎ) মো. আবু রায়হান সরকার বলেন, “
এখানে প্রতিদিন ১০ হাজার মেট্রিক টন কয়লা দরকার হবে। আগামী বছরের মে মাসের পর বিদেশ থেকে কয়লা আসবে মাতারবাড়িতে। প্রাথমিকভাবে আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া ও ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লা আমদানি করবে সরকার।
মাতারবাড়ি কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) মো. মিজানুর রহমান বলেন, “
নির্ধারিত সময়েই মাতারবাড়ি কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের নির্মাণকাজ শেষ হবে, আশাবাদী জেলা প্রশাসন।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ বলেন, “
তিনি বলেন, ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ৬শ’ ইউনিট এবং জুলাই মাসে দ্বিতীয় ৬শ’ মেগাওয়াটের ইউনিট বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনে যাবে।
Leave a Reply